স্টাফ রির্পোটার চট্টগ্রামঃ চট্টগ্রাম লোহাগাড়া থানার পদুয়া ইউনিয়ন খন্দকার পাড়ার মৃত সরোয়ার কামালের বড় ছেলে প্রতারক ফরিদুল আলম ঢাকা মিরপুর থেকে বিপুল পরিমান টাকা হাতিয়ে নিয়ে চট্টগ্রাম হালিশহর এলাকায় অবস্থান করছে এবং ঢাকার মিরপুরের দুই নম্বর বড়বাগের বাসায় উঠতে পারছে না মর্মে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় ও অনলাইন মাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করাসহ মিথ্যা মামলা এবং ভারাটে সন্ত্রাসী দিয়ে হত্যার হুমকীসহ নানাভাবে কিছু ভুক্তভুগী মানুষকে হয়রানী করছে দীর্ঘ দিন যাবৎ ।
প্রতারক ফরিদুল আলম ছেলে রাকিবুলকে নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় কমলাপুর রেল স্টেশনের বস্তিতে বসবাস শুরু করে বিভিন্ন ধরনের চুরি ছিনতাই ও ডাকাতির সাথে যুক্ত ছিল । বিভিন্ন সময় প্রতারক ফরিদুল আলম ছেলেকে নিয়ে স্টেশনে ভিক্ষা করতে দেখা যেত ।ধীরে ধীরে ফরিদুল আলম হয়ে ওঠে প্রতারকের ডন ।ভিক্ষার সময় সে ঢাকা চট্টগ্রাম আসা যাওয়ার সময় ইয়াবা বিক্রি করে প্রচুর টাকা জমায় । ভিক্ষুক ফরিদুল আলম বেশ কয়েয়টি বিয়ে করে সব স্ত্রীকে দিয়ে দেহ ব্যবসা করান।অনেক মেয়েকে নিজ হাতে হত্যা করে বেশ কিছু হত্যা মামলার পালাতক আসামী প্রতারক ফরিদুল আলম।
প্রতারক ফরিদুল আলম ঢাকার আশুলিয়া এবং পল্লবী থানাধীন জমি বিক্রীর জন্য ২০২১ সালে ও ২০২২ সালে সৈয়দ আজাহারুল কবীর ও মাসুদ আলীর সঙ্গে ২ দফা চুক্তি হয়। এ সময় তাকে ৪ কোটি টাকাও দেওয়া হয়। তবে দুই দফাতেই আজাহারুল কবীর ও মাসুদকে প্রয়োজনীয় দলিলপত্র বুঝিয়ে দিতে ও জমি রেজিস্ট্রেশন করে দিতে ব্যর্থ হয়। পরে তল্লাশি দিয়ে দেখা যায় যে তিনি বিক্রীত জমির মালিক ফরিদুল আলম না । প্রতারক ফরিদুলের সৃজিত জমির দলিল ও নামজারিও ভুয়া ছিল।
ভুক্তভুগীরা দীর্ঘ দিন বাটপার ফরিদুল আলমের কাছে টাকা ফেরত চাইলে বিভিন্ন তালবাহানা করে পালিয়ে থাকার পর ফরিদুল কে আটক করা হলে এ বিষয়ে একটি শালিসী বৈঠকে টাকা ফেরতের দুমাসের সময় চেয়ে ফরিদুল চট্টগ্রাম চলে যায় স্থানীয় ফিরোজ আহমেদের জীম্মায় পরে টাকা ফেরত না দিয়ে পুনরায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করা হয় ভুক্তভুগীদের।
বাটপার ফরিদুলের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ্য করার জন্য কিছু অনলাইন মাধ্যম জড়িয়ে ওই মিথ্যা, অসত্য, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশিত করে। যার সাথে ভুক্তভুগীদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই বলেও দাবি করেন স্থানীয় জনগন ।
ভুক্তভুগীরা দীর্ঘ দিন বাটপার ফরিদুল আলমের কাছে টাকা ফেরত চাইলে বিভিন্ন তালবাহানা করে পালিয়ে থাকার পর ফরিদুল কে আটক করা হলে এ বিষয়ে একটি শালিসী বৈঠকে টাকা ফেরতের দুমাসের সময় চেয়ে ফরিদুল চট্টগ্রাম চলে যায় স্থানীয় ফিরোজ আহমেদের জীম্মায় পরে টাকা ফেরত না দিয়ে পুনরায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করা হয় ভুক্তভুগীদের।
বাটপার ফরিদুলের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ্য করার জন্য কিছু অনলাইন মাধ্যম জড়িয়ে ওই মিথ্যা, অসত্য, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশিত করে। যার সাথে ভুক্তভুগীদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই বলেও দাবি করেন স্থানীয় জনগন ।
