অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও লেখক পিনাকী ভট্টাচার্য তার ব্যক্তিগত ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এক স্ট্যাটাসে জানান, "আমি কাউকে কিছু বলি নাই, আমি শুধু হাসছিলাম" নিহত পারভেজের শেষ কথা। আর সেই মেয়েটা লিখলো "সবাই বলতেসে, একটা হাসি দিসে আর সে খুন হয়ে গেসে"। কী ভয়ানক এক রাক্ষসী নারী। মাঝে মাঝে ভাবি, এক বছরের আগেই কি এই প্রজন্ম বিপ্লব করেছে।
ফুলকুমারীতে একটা আলাদা চ্যাপ্টার লিখেছি বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর হতাহতো নিয়ে। আমাদের ছাত্রজীবনে এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিলো না যেইখানে খুন হয়ে যাওয়া ছাত্র ছিলো না। তখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হত্যা ছিলো এক স্বাভাবিক ঘটনা।
পিনাকী আরো জানান, অনেকে অনেক কিছু বলবে কীভাবে এই অনাকাঙ্খীত হত্যা থামানো যায়। এইটার একটা
সহজ সমাধান আছে। সকল মন্ত্রী, এমপি, এস পির উপরে পুলিশ অফিসার,
ব্রিগেডিয়ারের উপরে সেনা অফিসার, জয়েন্ট সেক্রেটারির উপরে আমলাদের
সন্তানদের দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করতে হবে। এই আইন করা হলে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
গুলোকে এরা বুক দিয়ে রক্ষা করবে, কারণ এখানেই তার সন্তানের ভবিষ্যৎ মিশে
আছে। এই কৌশল ফেইল করবে না।